• সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:১৮ পূর্বাহ্ন
                               
শিরোনাম:

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয়ের ম্যাচে বাংলাদেশের যত রেকর্ড

রিপোর্টার: / ১৩১ বার ভিজিট
আপডেট: শনিবার, ৮ জুন, ২০২৪

প্রত্যাশিত একটা শুরুই বিশ্বকাপে পেয়েছে বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয় দিয়ে ২০২৪ সালের বিশ্বকাপ মিশন শুরু করেছে টাইগাররা। ২০০৭ বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জয়ের পর এবারই প্রথম র‍্যাংকিং এর শীর্ষ ৮এ থাকা কোনো দলকে বিশ্বকাপে হারিয়েছে বাংলাদেশ।

শুরুতে রিশাদ হোসেন আর মুস্তাফিজুর রহমানের দুর্দান্ত বোলিং, পরবর্তীতে লিটন দাসের কার্যকরী ব্যাটিং, তাওহীদ হৃদয়ের ঝড় আর মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দায়িত্বশীল ফিনিশিং, সবমিলিয়ে দলগত পারফরম্যান্সেই ভিত্তিতেই জয় পেয়েছে টাইগাররা। ২ উইকেটের এই জয়ের দিনে পরিসংখ্যান আর রেকর্ডের পাতাও ভারি করেছে টাইগাররা।


২ উইকেটের এই জয় বিশ্বকাপে উইকেটের বিচারে সবচেয়ে কম ব্যবধানের জয়। লঙ্কানদের দেয়া ১২৫ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশ হারিয়েছিল ৮ উইকেট। সবচেয়ে কম ব্যবধানের এই জয়ে বাংলাদেশ অবশ্য একা না। সঙ্গে আছে আরও ৪ জয়।


শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের এটি টি-টোয়েন্টিতে ৬ষ্ঠ জয়। প্রতিপক্ষ বিবেচনায় এরচেয়ে বেশি জয় আছে কেবল জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। রোডেশিয়ানদের বিপক্ষে ১৭ ম্যাচ জিতেছে বাংলাদেশ। ৫টি করে জয় আছে আয়ারল্যান্ড, আফগানিস্তান এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে।

৬ বল বাকি থাকতে আজ জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। বিশ্বকাপে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে কম বল হাতে রেখে জয়ের কীর্তি এটি। এর আগে ২০০৭ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ম্যাচে ১২ বল হাতে রেখে জয় পায় আশরাফুল-আফতাবের বাংলাদেশ।

৬৩
৪র্থ উইকেট বা তার নিচে বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি রানের পার্টনারশিপ। লঙ্কানদের বিপক্ষে ৪র্থ উইকেটে এসে এই জুটি গড়েন হৃদয় এবং লিটন। এর আগে এই রেকর্ড ছিল মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের। ২০১৬ বিশ্বকাপে ৬ষ্ঠ উইকেটে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৫১ রানের জুটি ছিল তাদের।

১৩
সৌম্য সরকারের লজ্জার রেকর্ড। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি ডাক মারার লজ্জা এখন বাংলাদেশের এই ওপেনারের। আয়ারল্যান্ডের পল স্টার্লিংয়ের সঙ্গে সমান ১৩টি ডাক মেরেছেন তিনি। বাংলাদেশের পক্ষেও সর্বোচ্চ ডাক সৌম্য সরকারের।

১২৫
বিশ্বকাপের মূলপর্বে বাংলাদেশের সবচেয়ে কম রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড। সবচেয়ে কম রান তাড়া করেছিল আফগানিস্তানের বিপক্ষে। মাত্র ৭৩ রান তাড়া করে জেতা সেই ম্যাচ ছিল বিশ্বকাপে সুপার টেনে ওঠার লড়াইয়ে। ২০১৪ সালে ঘরের মাঠ চট্টগ্রামে আফগানিস্তানকে ৭২ রানে অলআউট করেছিল টাইগাররা।


তাওহীদ হৃদয়ের ৪ ছক্কা। বিশ্বকাপে বাংলাদেশের কোনো ব্যাটারের জন্য দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ছক্কার মার। এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ৫ ছক্কা ছিল তামিম ইকবালের। ২০১৬ সালে ওমানের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করার পথে খান সাহেবের ব্যাট থেকে এসেছিল ৫ ওভার বাউন্ডারি।

৪ ছক্কার কীর্তিতে হৃদয়ের পাশেই আছেন সাকিব আল হাসান, তামিম এবং মোহাম্মদ নাইম শেখ। তাদের প্রত্যেকেই অবশ্য ছক্কা মেরেছিলেন সহযোগী দেশের বিপক্ষে। হৃদয়ের ৪ ছক্কা তাই কিছুটা আলাদাই বটে।

add 1


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

আজকের দিন-তারিখ

  • সোমবার (সকাল ৯:১৮)
  • ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • ২১শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি
  • ৮ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (শীতকাল)

পুরাতন খবর

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০৩১  

Our Website Visitors Summary

  • ১৪
  • ৪৫
  • ৪১২
  • ১,৬৪৩
  • ১৮,৮৫৭
  • ২৭,৭৪৮
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com